সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের পরিকল্পনা
(The plan of Highest mountain peak)
বাংলাদেশের প্রথম পর্বতারোহী হিসেবে সাত মহাদেশের সাতটি সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ জয় করেন ওয়াসফিয়া নাজরীন। তাঁর এ জয় বাংলাদেশের বিশাল অর্জন।একটি সংবাদপত্রের সাথে তাঁর সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ তুলে ধরা হলো: সাংবাদিক : সেভেন সামিট ; জয়ে আপনার অভিজ্ঞতা বলুন। ওয়াসফিয়া নজরীন: আমি যখন 2012 সালে মাউন্ট এভারেস্ট জয় করি, তখন আমার অভিযান ছিলো কষ্টসাধ্য এবং খুবই শ্রমসাধ্য। তবে জয় করাটা ছিলো রোমাঞ্চকর। আফ্রিকার কিলিমাজোরো ছিলো আরো বেশি কষ্টসাধ্য। ইউরোপের এলব্রুস ও উত্তর আমেরিকার মাউন্ট ডেনালিএবং দক্ষিণ আমেরিকার অ্যাস্কোকাগুয়া জয় ছিলো খুবই কষ্টকর। এন্টার্কটিকার মাউন্ট ভিনসন জয় ছিলো আরো ভয়ানক কষ্টকর। অতএব, সকল পূর্বতশৃঙ্গই জয় করা কষ্টকর। সাংবাদিক: তাহলে দেশের তরুণদের জন্য আপনার পরামর্শকী? ওয়াসফিয়া নাজরীন : পর্বতশৃঙ্গ জয়ের জ্ন্য পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে, কাজের ধাপগুলো ঠিক করতে হবে এবং পর্যায়ক্রমে এক একটি ধাপ শেষ করতে হবে। তাহলেই চুড়ান্ত বিজয় আসবে।
আরোহ অনুমান (Inductive Inference)
যে কঠামোর উপর ভিত্তি করে কোনবিষয় বা বস্তু দাঁড়িয়ে থাকে তাকে উক্ত বিষয় বা বস্তুর ভিত্তি বলা হয়। যে অনুযায়ী আরোহের ভিত্তি বলতে আরোহ অনুমান যেসব বিষয়ের উপর নির্ভর করে প্রতিষ্ঠিত হয় তাকে বোঝায়। অর্থাৎ যে সকল শর্তের উপর নির্ভর করে আরোহ অনুমান আকারগত ও বস্তুগত উভয় দিক থেকে যথার্থ হয়ে উঠে তাকে আরোহের ভিত্তি বলে। আরোহ অনুমানের মুল উদ্দেশ্য হলো আকারগত ও বস্তুগত।
আরোহের বস্তুগত সিদ্ধান্তরে নিশ্চয়তা ও জ্ঞান লাভ
আরোহের বস্তুগত ভিত্তি বলতে এমন প্রক্রিয়াকে বোঝায় যা আরোহ অনুমানের আশ্রয়বাক্যগুলো সরবরাহ করে এবং সিদ্ধান্তের বস্তুগত সত্যতার নিশ্চয়তা প্রদান করে। পরীক্ষণ ও নিরীক্ষণের সাহায্যে আরোহের উপাদান সংগ্রহ করা হয় বলে এবং এগুলো আরোহের সিদ্ধান্তের বস্তুগত সত্যতার নিশ্চয়তা প্রদান করে বলে এদরেকে আরোহের বস্তুগত ভিত্তি বলা হয়। তাছাড়া পরীক্ষণের সাহায্যে সহজে আরোহরে উপাদান সংগ্রহ করা হয় এবং আরোহের সিদ্ধান্তের বস্তুগত সত্যতা নিশ্চয়তা প্রদান করা হয় তাই পরীক্ষণকে আরোহের বস্তুগত ভিত্তি করা হয়। তাছাড়া আরোহ পদ্ধতির উপর ভিত্তি করেই বিজ্ঞান আজ চরম বিকাশ লাভ করেছে এবং এ পরীক্ষণের মাধমে জ্ঞানের বস্তুগত সত্যতা নিশ্চিত করা যায়।
আরোহের বস্তুগত মূল উদ্দেশ্য :
আরোহ অনুমানের মূল উদ্দেশ্য হলো সিদ্ধান্ত হিসেবে সার্বিক সত্য প্রতিষ্ঠা করা। এক্ষেত্রে উপর্যুক্ত স্বরগুলো অনুসারণ করার মাধ্যমে একটি প্রমাণিত সার্বিক সংশ্লেষক বাক্যকে সিদ্ধান্ত হিসেবে গ্রহণ করা যে, অনুমানপ্রক্রিয়ার প্রাকৃতিক নিয়মানুবর্তিতা নীতি ও কার্যকার নিয়মের উপর ভিত্তি করে বিশেষ বিশেষ দৃষ্টান্তের আলোকে একটি সার্বিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় তাই হলো আরোহ।
Click hare: Go now


No comments:
Post a Comment